বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর স্বৈরাচারী ধারা নিয়ে ভারতের উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত। এটা তারপাশাপাশি নয়াদিল্লির স্বার্থেরও ক্ষতি করবে – টাইমস অফ ইন্ডিয়া | ইসরায়েলি হামলায় ১ মাসে ৪০০০ এর বেশি ফিলিস্তিনি শিশু নিহত | এক মাসেরও কম সময়ে ১0,000 ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল | পুলিশের সঙ্গে বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষ | গণতন্ত্রের সংজ্ঞা দেশে দেশে পরিবর্তিত হয় – শেখ হাসিনা | গাজা যুদ্ধ অঞ্চলে আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় একাধিক বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে | মিসেস সায়মা ওয়াজেদ ডাব্লিউএইচও এর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের নেতৃত্বে মনোনীত হয়েছেন | গাজা এবং লেবাননে সাদা ফসফরাস ব্যবহৃত করেছে ইসরায়েল | বাংলাদেশ: যুক্তরাষ্ট্র-ভারত যৌথভাবে যে দানব তৈরি করেছে তাকে আলিঙ্গন করেছে মস্কো | বিক্ষোভে পুলিশ সদস্যের মৃত্যুর ঘটনায় বিরোধীদলের কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে – বাংলাদেশ পুলিশ | বাংলাদেশে ট্রেনের সংঘর্ষে ১৭ জন নিহত, আহত অনেক | সোশাল মিডিয়া এবং সাধারন মানূষের বোকামি | কেন গুগল ম্যাপ ফিলিস্তিন দেখায় না | ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ লাইভ: গাজা হাসপাতালে ‘গণহত্যা’ ৫০০ জনকে হত্যা করেছে ইসরাইল | গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১,৪১৭ জন নিহতের মধ্যে ৪৪৭ শিশু এবং ২৪৮ জন নারী | হিজবুল্লাহ হামাসের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। তারা কি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যোগ দেবে? | গাজাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করার অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর | হার্ভার্ডের শিক্ষার্থীরা ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের জন্য ‘বর্ণবাদী শাসনকে’ দোষারোপ করেছে, প্রাক্তন ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া | জিম্বাবুয়েতে স্বর্ণ খনি ধসে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে, উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত | সেল ফোনের বিকিরণ এবং পুরুষদের শুক্রাণুর হ্রাস | আফগান ভূমিকম্পে ২০৫৩ জন নিহত হয়েছে, তালেবান বলেছে, মৃতের সংখ্যা বেড়েছে | হামাসের হামলার পর দ্বিতীয় দিনের মতো যুদ্ধের ক্ষোভ হিসেবে গাজায় যুদ্ধ ঘোষণা ও বোমাবর্ষণ করেছে ইসরাইল | পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে প্রথম ইউরেনিয়াম চালান পেল বাংলাদেশ | বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ ও আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধের পলিসি বাস্তবায়ন শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র | হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারতের সংশ্লিষ্টতার তদন্তে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছে কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্র |

একজন বইপ্রেমী হয়ে বই না পড়ার পক্ষে একটি যুক্তি দেখাতে পারবেন কি?

আমি আসলে বই প্রেমি বলা যায়না। তবে ছোটবেলায় কিছু সিরিজের জন্য উম্মাদ ছিলাম বলা যায়। যেমন কিশোর হরর, তিন গোয়েন্দা, অনুবাদ এগুলো স্কুলের টিফিনের টাকা না খেয়ে জমিয়ে কিনতাম। এক পর্যায়ে লাইব্রেরিতে যেরকম বই থাকে আমার অবস্থা হয়েছিল সেরকম।

অনেকেই বই পড়ার পক্ষে যুক্তি দেয় আবার বলে ই-বুক পড়ার থেকে বই পড়ায় নাকি স্যাটিসফ্যাকশন বেশি। এখানে মজার কথা হল এত বই পড়েও যদি এই সামান্য বিষয়টুকু না বোঝেন যে মানূষ অভ্যাসের দাস আর শুধু মাত্র এই একটি কারনে আপনি এই কথা বলছেন। ই-বুক পড়ার অভ্যাস করুন দেখবেন বই পড়ার থেকে ই-বুক পড়া কথা ঝামেলা মুক্ত। বই নস্ট হয়ে যায়। ই-বুকের ব্যাক আপ রাখলে কোনদিন তা মলিন হয়না।

এখন আসি বই না পড়ার যুক্তিতে-

আসলে জীবনের প্রয়োজনে যেসব বই পড়তে হয় সেগুলো না পড়ার কোন যুক্তি নেই। কারন পাশ করতে হলে কিংবা কোন সারটিফিকেট পেতে হলে এসব বই পড়বেন। যদি মনে হয় ফেলুদা (যারা ফেল করে) হলে কোন সমস্যা নেই তাহলে নাও পড়তে পারেন।

আর এখন গল্পের বইয়ের ক্ষেত্রে না পড়ার যুক্তি হল – গল্পের বই পড়লে আপনি প্রাথমিক ভাবে কোন সমস্যা দেখবেননা কিন্তু অসংখ্য বই পড়ার পর আপনার অবচেতন মনে অন্যের দৃষ্টি ভঙ্গি গেথে যাবে। যেহেতু একজন মানূষ যখন বই লেখে তখন অন্যদের সম্পর্কে তার মনগড়া দৃষ্টি ভঙ্গি দিয়ে বানিয়ে বানিয়ে লেখে তাই জীবন আর সমাজ সম্পর্কে আপনি আরেকজনের আসাম্মশন গুলো মনের অজান্তে থেরাপির মত করে নিচ্ছেন। ফলে পুরো দুনিয়া সম্পর্কে যত আজগুবি ধারণা তৈরি হবে যেগুলো থেকে বেড়িয়ে আসার জন্য হয়তো একদিন আপনার সাইকোথেরাপি নিতে হবে।

যেমন অসংখ্য আজগুবি ভালোবাসার গল্পের বই পড়ার পর আপনার অবচেতন মনে ভালবাসা নিয়ে অযৌক্তিক এক্সপেকটেশন তৈরি হবে, সেগুলো পূরন না হলে মারাত্মক হতাশা হতে পারে ইত্যাদি আরকি।

আসলে এগুলো ভেবে দেখার জিনিস। নিজে থেকে ভাবলে আর সাইকোলোজিকাল বিষয় গুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি করলেই দুইয়ে দুইয়ে চার মিলাতে পারবেন।