ইউপি সদস্যকে চাঁদার টাকা নিতে নিষেধ করায়, হাত,পা হারালেন যুবক – বাংলা ভিষন!

মাত্র ২০ মিনিট আগে বাংলা ভিষনের ইউটিউব চ্যানেলে এই খবরটি পোস্ট হয়েছে। চাদাবাজদের বাধা দেয়ায় হাত পা কাটা যাওয়া বা খুন হয়ে যাওয়া বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়।

আবার এই ঘটনায় নির্বোধ বাংলাদেশি মানূষেরা ইউপি সদস্যের জেল বা ফাসি চাচ্ছে সেটাই স্বাভাবিক। কারন তারা নির্বোধ। তারা নির্বোধ না হলে দেশের নেতা-নেত্রিরা নির্বোধ হয় কিভাবে। তারা তো এই নির্বোধ জনগনেরই সন্তান। 

ফিজু মন্ডল নাকি বগুড়া পুলিশের খাতায় শীর্ষ সন্ত্রাসি। যখন হত্যা সহ ৭ মামলার আসামি ঘুরে বেড়াচ্ছে মানূষের হাত পা কাটছে, তখন এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় আমি বলবো ওই জেলার পুলিশের উপরস্থ সবগুলো কর্মকর্তাকে বিনা বেতনে বিনা পেনশনে বরখাস্ত করে দিতে। যাকে মূলত বলা হয় ডিসঅনারেবলি ডিসচারজড। যদিও বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকাণ্ডে কোন মামলার আসামি আসলেই শীর্ষ সন্ত্রাসি না নিরীহ মানুষ সেটা মুলত আজকের পোস্টের বিষয় না। 

যখন হত্যা মামলার আসামি ঘুরে ফেরে চা খায় আর মানূষের হাত পা কাটে তখন বলবো হয় ওই এলাকার পুলিশের যোগ্যতার অভাব আছে কিংবা তাদের এই খুনির সাথে অবশ্যই কোন মধ্যস্ততা রয়েছে। এবং দুই ক্ষেত্রেই সেখানকার পুলিশ কর্ম কর্তাদের আর তাদের পদে বহাল রাখা যায়ন।

যদি এগুলো মূলত আকাশ কুসুম কল্পনা। কোন সুস্থ দেশ হলে এই ঘটনার বিচারের প্রথম পাঞ্চিং ব্যাগ হতো ওই এলাকার পুলিশ বাহিনি। যেহেতু তাদের নাকের ডগায় একজন খুনী মনের আনন্দে মানূষের হাত-পা কাটছে। এবং অবস্থা দেখে একটা জিনিস নিশ্চিত ভাবে বোঝা যায়, হয় তাদের যোগ্যতার নিদারুন অভাব, অর্থাৎ পুলিশে চাকরি করার কোন যোগ্যতাই তাদের নেই, নাহয়, তারা খুনীর সাথে কোন একধরনের বোঝাপাড়ায় রয়েছে।