Share
দেরিতে বীর্য বের হওয়া (যাকে সাধারণত “দেরিতে বা বিলম্বে বীর্যপাত” বলা হয়) এর সমস্যার জন্য কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি এবং ওষুধ পাওয়া যায়। তবে, সঠিক চিকিৎসা এবং ডোজ জানার জন্য একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। নিচে কিছু সাধারণ ওষুধের নাম উল্লেখ করা হলো:
১. সেলেকটিভ সেরোটোনিন রিইপটেক ইনহিবিটার (SSRI):
- ফ্লুওক্সেটিন (Fluoxetine): এটি অনেক সময় দেরিতে বীর্যপাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- সারট্রালাইন (Sertraline): এটি মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে, যা দেরিতে বীর্যপাতের সমস্যাকে সমাধান করতে সহায়ক হতে পারে।
২. অ্যান্টি-অ্যানজাইটির ঔষধ:
- ডাইজেপাম (Diazepam): এটি উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
৩. প্রাকৃতিক ওষুধ:
- কিছু প্রাকৃতিক ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট, যেমন গিঞ্জার এবং আদা, অনেকের জন্য সহায়ক হতে পারে।
৪. ব্যবহারিক পদ্ধতি:
- কনডম ব্যবহার: সেক্সের সময় কনডম ব্যবহার করলে বীর্যপাত বিলম্বিত হতে পারে।
- পিএমআই (পেনিসের মুভমেন্ট ইন্টেনসিটি): যৌন সম্পর্কের সময় পেনিসের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করে দেরিতে বীর্যপাত ঘটানোর চেষ্টা করা।
সতর্কতা:
- সমস্যা দীর্ঘমেয়াদী হলে বা গুরুতর হলে দ্রুত একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
- যেকোনো ঔষধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দেরিতে বীর্য বের হওয়ার সমস্যার সঠিক কারণ এবং চিকিৎসার জন্য একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা সবসময় সবচেয়ে ভালো।
8